আবাসিক হোটেল ভাড়ার নিয়ম | আবাসিক হোটেলে ভুলেও এই কাজ গুলো করবেন না
কখনোই আবাসিক হোটেলগুলোতে স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ড নিয়ে সময় কাটানো উচিত না। মাওলানা মামুনুল হক তার মেয়ে বন্ধুকে নিয়ে ঢাকার অদূরে আবাসিক হোটেল রিসোর্টে সহবাস করতে গিয়ে কিছু দুষ্টু মানুষের পাল্লায় পড়ে তার একান্ত মূহুর্তগুলো এখন কাটাচ্ছে জেলে।
আবাসিক হোটেলের গোপন ঘটনা
একটা ঘটনা বলি। অনেক আগে ভারতের বেংগালোরের একটি স্বনামধন্য কলেজের একটি মেধাবী ছেলে একই কলেজের তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে আবাসিক হোটেলে "সময়" কাটাতে যায়। আবাসিক হোটেলের মালিক ক্যামেরা দিয়ে তাদের সব কিছু শ্যুট করে বাজারে সিডি ছেড়ে দেয়।
এই পর্ন ভিডিও ছড়িয়ে গেলে মেয়েটির চাইতে ছেলেটির সমস্যা হয় বেশি। লুচ্চামি করতে গিয়ে কলেজ থেকে বহিষ্কার হয়। ছেলেটির ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায়। এ ঘটনার পর ছেলেটি অন্য কোথায়ও ভর্তি হতে পারে নি কিন্তু মেয়েটি নিজেকে ভিক্টিম হিসেবে দেখিয়ে অনেক সিম্পাথি পায়। যেখানে মেয়েটির জীবন শেষ হওয়ার কথা ছিলো সেখানে ছেলেটির জীবন শেষ হয়ে যায়।
বাংলাদেশের আবাসিক হোটেলের গোপন ঘটনা
এটাতো ভারতের কথা গেলো। এবার বাংলাদেশের কথায় আসি। বাংলাদেশের কক্সবাজার দম্পতিদের হানিমূনের জন্য সবচেয়ে প্রিয় স্থান কিন্তু সেখানকার আবাসিক হোটেলগুলোতে অনেক সময় গোপন ক্যামেরা ফিট করে রাখে। কারন তারা জানে হানিমুন করতে আসা দম্পতিরা রাতের বেলায় কি করবে।
তাই তারা আবাসিক হোটেলে গোপন ক্যামেরা ফিট করে রাখে। সেই ক্যামেরাতে ঘনিষ্ট মূহুর্তগুলো রেকর্ড হয়ে গেলে সেই ভিডিও পর্ন সাইটে শেয়ার করে দেয় ভারতীয় পর্ন ক্যাটাগরীতে।
আবাসিক হোটেলের সর্তকতা
তাই, আবাসিক হোটেলগুলোতে বিবাহিত বা অবিবাহিত যুগলেরা কখনোই রাত কাটানোর মতো বিপদ ডেকে আনবেন না। গোপন ক্যামেরা কোথায় সেটা আপনি হয়তো বুঝতেও পারবেন না। তাই সবচেয়ে বেস্ট হচ্ছে এসব আবাসিক হোটেল রিসোর্টে নারী-পুরুষ একান্তে রাত না কাটানো।